নন্দন পুলিশ কে জানান গাড়ি তিনি চালাচ্ছিলেন।পাশে বাবা গৌতম মজুমদার বসে ছিলেন।গাড়ি খালি করে তারকেশ্বর বৈদ্যবাটি রোড ধরে আসার সময় সুগন্ধ্যার মোড়ে রাজহাটের আগে একটি টাটা সুমো তাদের পথ আটকায়।গাড়ি থামিয়ে একদল দুষ্কৃতী বাবা কে ট্রাক থেকে টেনে হিচড়ে নামিয়ে নিজেদের সুমো গাড়িতে তুলে দেয়।আমার গাড়িতে দুই জন দুষ্কৃতী উঠে পড়ে।বিঘাটির কাছে একটি পার্কিংয়ে আমাদের নামিয়ে ১৬ চাকার ট্রাক নিয়ে উধাও হয় দুষ্ক্রতীরা।ওই দিনই মগরা থানায় আমরা লিখিত অভিযোগ করি।জেলা পুলিশ সুপার কামনাশিস সেনের নির্দেশে পোলবা থানার পুলিশ মামলার তদারকি করে। তদন্তে নেমে পুলিশ হাওড়া লিলুয়া থেকে ছিনতাই হওয়া ১৬ চাকার ট্রাক উদ্ধার করে। দুই দুষ্কৃতী কে গ্রেপ্তার করে আদালতের পেশ করা হয় আজ । পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ছিনতাই হওয়া টাকা উদ্ধার ও ঘটনার পিছনে আরো কারো যোগ রয়েছে কী না সেটা জানার চেষ্টা চলছে।
গাড়ির মালিক নন্দন মজুমদার বলেন,ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়ে গাড়ি কিনে ছিলাম।প্রাণের ভয়ে আমরা দুষ্কৃতীদের প্রতিবাদ করতে পাড়িনি। কিন্তু পুলিশ যে তৎপরতার সঙ্গে মাত্র দু,মাসের মাথায় গাড়ি উদ্ধার করেছে তার জন্য কোনো প্রশংসাই যথেষ্ঠ নয়।বিশেষ করে পোলবা থানার ওসি ও গ্রামীণ পুলিশের কর্তারা।।